
স্টাফ রিপোর্টার
“জবাফুল মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে জয়যুক্ত করুন, আমি আপনাদেরকে উন্নয়ন উপহার দেবো”। এই কথা গুলো বলেছেন শরীয়তপুর পৌরসভা নির্বাচনে ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী সৈয়দা মাহামুদা খানম। তিনি নির্বাচনে জয়ের লক্ষ্যে ব্যাপক প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি দিনরাত মানুষের দ্বারে-দ্বারে গিয়ে জবাফুল মার্কায় তাদের মূল্যবান ভোট প্রার্থনা করছেন। আর সেই সাথে জনগনকে দেখাচ্ছেন উন্নয়নের স্বপ্ন।
শরীয়তপুর পৌরসভার ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ইউসুফ খান, ইসমাইল সরদার, আনোয়ার চোকদার, আবদুল জলিল বেপারী, শাহ আলম খান, পারু বেগম, শিল্পী আক্তার এবং আমেনা খাতুনের সাথে আলাপ কালে তারা বলেন, বর্তমানে যে সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর রয়েছেন তিনি এলাকার উন্নয়নের জন্য তেমন কোন কাজ করেননি। তাই তারা সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে সৈয়দা মাহামুদা খানমকে সমর্থন দিয়েছেন।
তারা আরও বলেন, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে সৈয়দা মাহামুদা খানম একজন ভাল মানুষ। তিনি শিক্ষিত, ভদ্র এবং সামাজিক লোক। সকল লোকদের সাথেই রয়েছে তার ভাল সম্পর্ক। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজ করে আসছেন। করোনাকালীন সময়ে তিনি ব্যাক্তিগত ভাবে অনেক লোককে আর্থিক ভাবে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। তার উন্নয়ন কর্মকান্ডকে আরও তারন্বিত করতে এবার তারা সৈয়দা মাহামুদা খানমকে নির্বাচিত করতে চান।
এ ব্যাপারে শরীয়তপুর পৌরসভার ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী সৈয়দা মাহামুদা খানমের সাথে আলাপ কালে তিনি বলেন, আমি পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর একজন কর্মী। আমার পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে এলাকার সাধারণ জনগনের সাথে মিশার সুযোগ হয়েছে।
আমি বিগত দিনগুলোতে সুখে দুঃখে এলাকার মানুষের পাশে ছিলাম। আমি সকল শ্রেণীর মানুষের সাথে চলাফেরা করেছি। তাদের চাওয়া পাওয়া কি তা আমি বুঝতে পারি। তাই এবার তারা আমাকে তাদের সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর হিসেবে দেখতে চায়। তাদের জন্যই মূলত আমি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করছি। আমার প্রতীক হচ্ছে জবাফুল। জবাফুল মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে জয়যুক্ত করলে আমি ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ডের যাবতীয় সমস্যা যেমন, মসজিদ, মাদ্রাসা, রাস্তা-ঘাট, পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা, জলাবদ্ধতা, মাদক, সন্ত্রাস ইত্যাদি সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে উন্নয়ণমূলক কাজ করতে চাই।
আপনার মন্তব্য